। নগরের একদিকের শুরু দূর্গাপুর উত্তর-দক্ষিন বাদে তৈরী করলো সদর দক্ষিন ঘেষা আরও কয়টি ওয়ার্ড!২৭ টা ওয়ার্ড ই মূলত পরিকল্পনা বিহীন।বাংলাদেশে সবচেয়ে শেষ লেভেলের সিটিকর্পোরেশন!আধুনিক নগরায়নের কোন ছিটে ফোঁটাও নেই যে নগরে।উন্নয়নের নাম করে করেছে হরিলুট।নিজেদের আখের গুছিয়ে অনেকেই এখন মুখে কুলুপ এঁটেছে।এই নগর কে কতিপয় ফ্যান্সি রঙবেরঙ এর জিনিষপত্র দিয়ে কাঠামোগত উন্নয়ন দেখিয়ে আসল উন্নয়ন নিজেদের আখের গুঁছিয়েছে।এই নগর কে প্রকৃত ভালবাসার কৃতি সন্তান কি আদো কেউ নেই।কোন এক ছোট ভাই ঠাট্টা ছলে বলে ছিল,”একজন ফাটাকেষ্ট প্রয়োজন” এখন দূর্দশা মুক্ত হতে সেই টালিউড সিনেমার নায়ক মিথুন চক্রবর্তীকে ধার করে আনতে হবে তাহলে নগরবাসী কে!কুমিল্লার বর্তমান মেয়র অত্যন্ত লজ্জা জনক ভাবে উনার দাঁয় এড়িয়ে যাচ্ছেন।বলেছেন এই জলাবদ্ধতার পানি কোথা দিয়ে যাবার রাস্তা খুঁজে পাচ্ছে না নাকি?খুব মর্মাহত হই একজন সাধারন নাগরিক হিসেবে এই তাহলে জনপ্রতিনিধি দের দাঁয়বদ্ধতা! আবার অাশ্চর্য হই কিছু মানুষের সংকৃর্ন মনমানসিকতায়।কেউ কেউ মন্তব্য করেন মেয়র ইলেকশন করবো নাকি এতো কুসিক নিয়ে মাথা ব্যাথা কেন?আমরা এখনও যে বৃহৎ পরিসরে নিজেদের আত্মসামাজিক উন্নতির পরও ভাবতে পাড়ি নি তার জন্যই আমরা এখনও পিছিয়ে আছি।আরে ভাই যারা আমাদের কোলে পিঠে নিয়েছেন তারাও তো এখনও জনপ্রতিনিধি হতে পারে নি কারও কারও রাজনীতির বয়স আমার বয়সেরও বেশী।অনেকেই রাজনৈতিক পরিকল্পনার ম্যারপ্যাচে আজ দিশেহারা কোনঠাসা।জনপ্রতিনিধি হতেই যদি জনদূর্ভোগের কথা বলতে হয় তাহলে তা অবশ্যই ভন্ডামি হেতু আর কিছুই নয়।সময় যোগ্যতা কর্ম মানুষ কে তার পথ বাতলে দেয়।রাজনীতির এহনও কর্মকান্ডে একটি মনোনয়ন পত্র কিনা,দু চারটা ত্যাগের পরসা দেখিয়ে চাপাবাজি মাইক্রোফোন নিয়ে করা,কিছু শুভেচ্ছা পোস্টার ব্যানার ফেস্টুনে গাছে বিল্ডিং এ লটকে থাকার চেয়ে রেলের টিকেট কালেক্টার থাকা উত্তম।অন্তত সৎ ভাবে জনসেবা করতে রাষ্ট্রের কাছে দাঁয়বদ্ধ থাকা যায়। সত্য একজন ফাটাকেষ্ট প্রয়োজন যিনি কুসিক কে তার সঠিক পথ দেখাবেন ও কুসিকের জনতার আত্মার আত্মীয় হবেন সর্বপরি মৃত্যু আগ পর্যন্ত কমিটমেন্ট রক্ষা করার নূন্যতম চেষ্টা করবেন। রাজনীতি শুধু মুখে মুখে করলে হয় না রাজনীতিবিদ দের দাঁয়বদ্ধতাও থাকে। একমাত্র জননেত্রী শেখ হাসিনা ই কুসিকবাসীর আত্মকথন বুঝবেন।দূর্ভোগ দুর্দশা রাহু মুক্ত কুসিক হয়ে উঠবে আগামীর জনপদের আলোর দিশারি এই প্রত্যাশাই রইল। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।
ফুয়াদ আদনান বিন জামাল –
সদস্য,তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক কেন্দ্রীয় উপ-কমিটি,বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
Leave a Reply