মাসুক আলতাফ চৌধুরী: খবর বা মতামতের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে হয় দ্বিমতে। যদি কেউ বুদ্ধিবৃত্তিক সন্ত্রাস করে তার জবাবও বুদ্ধিবৃত্তিক স্বাভাবিক চর্চায় এর বিরুদ্ধচারন করতে হয়। যদি মনে হয় ডেইলি স্টার ও প্রথমআলো গত দুইযুগ ধরে বুদ্ধিবৃত্তিক অসততা চালাচ্ছে তা হলে অনলাইন, কাগজ, টিভিতে নিজেদের বক্তব্য তুলে ধরা যায়। খুববেশি হলে সম্পাদকের কাছে স্মারকলিপি দেওয়া যেত। তাও চর্চাগত নয়। যদি এডিটোরিয়াল ডাইভার্সিটি চাই তাহলে ভুলগুলো সুনির্দিষ্ট করে তুলে ধরা জরুরি। অন্য উপায় কোন ভাবেই গণতান্ত্রিক হতে পারে না।
এওতো সত্য, ৫ আগষ্টের পর ভারতীয় গদি মিডিয়ার তথ্য সন্ত্রাসের সবচেয়ে সমুচিত জবাব ও প্রতিবাদগুলো এসেছে মাহফুজ আনাম আর ঢাকা ট্রিবিউন-এর জাফর সোবহান এর কাছ থেকেই।
গরু জবাই করে মুখোমুখি অবস্থান-প্রতিবাদ। বিজেপি- আরএসএস টাইপের কাজ ! মোদী -অমিত শাহ- আদিত্যনাথ অনুপ্রেরণা! অবশ্য ওই গরু জবাইটা সাথে বাড়তি। অনুর্বর চর্চা।
মাসুক আলতাফ চৌধুরী, সাবেক সভাপতি, কুমিল্লা প্রেসক্লাব